Sunday, February 22, 2015

অপ্রত্যাশিত চরম সুথ



http://adf.ly/13otwv

কোনকোন নারী আছেতারা শুধু চোদনখেতে ভালবাসে, তাদেরজীবনের একমাত্র ব্রতচোদন,তারা তাদেরজীবনের লক্ষ্য উদ্দ্যেশ্যহিসাবে চোদন কেস্থির করে নেয়। মনেরভাবনাতে সবসময় উকিঝুকি মারতেথাকে কখন কারহাতে নিজের সোনাকেচোদাবে।সিনেমা হলেপান্নাকে অপ্রত্যাশিতচোদার মাধ্যমে পরিচিতহওয়ার পর বিভিন্নসময়ে আরো চোদাচোদিরকালে পান্নাকে যতটুকুজেনেছি পান্নাকে সেইচরিত্রের মেয়েবলে মনে হয়েছে।এ সমস্ত ক্ষেত্রেচোদন প্রিয় মেয়েদেরপ্রায় কোন দোষথাকেনা, তাদের জিবনেঅপরিনত বয়সে প্রথমচোদন নায়ক হিসাবেযে আসে তারকারনে প্রায়ই তারাচোদন বিলাসি হয়েউঠে। পান্নার জীবনকাহিনী শুনে শুনেপান্নাকে যতদিনইচোদেছি আমার গবেষনাইতাই মনে হয়েছে।চোদাচোদির মাধ্যমেপরিচিত হওয়ার পারআমি পান্নার জন্যব্যকুল হয়ে যায়মনে মনে ভাবিইস! পান্নাকে প্রতিদিনচোদতে পারতাম!তারবিশাল বিশাল দুধদুটোকে বালিশ বানিয়েসারাদিন শুয়েথাকতে পারতাম!তারসোনার ভিতর আমারবাড়া ঢুকিয়ে ভাদ্রমাসের কুকুরের মতসারাদিন আটকেথাকতে পারতাম!পান্নারজন্য অপেক্ষা করতেলাগলাম আবার কখনদেখা হয়,একদিনস্কুল বন্ধের দিন,সকাল দশটার শোদেখার জন্য হলেগেল,আমিত প্রতিদিনপান্নার খুজেযেতাম, কাঙ্খীত চোদনকন্যাকে দেখেআমি উৎফুল্ল মনেসম্ভাষন জানিয়েজিজ্ঞেস করলাম,কেমন আছ? এতদিনঠিকানা বিহীন কোথায়পালিয়ে ছিলে? বলল,কেন ঠিকানা তুমিতজানতে গেলেই পারতে।কিভাবে যাব বল,আমি জামাই হয়েছিনাকি? হতে চাইলেহতে পার। আমিকথা না বাড়িয়েবললাম, এখন সিনেমাদেখবে না অন্যকোথাও বেড়াতে যাবে?বলল, কোথায় নিয়েযেতে চাও? বললাম,আমি যেখানে নিয়েযেতে চাইনা কেন,তোমার আপত্তি থাকবে?বলল, তিনটার আগেবাড়ী ফিরতে পারলেআমার কোন আপত্তিথাকবেনা। বললাম,দুটোর আগে তোমাকেছেড়ে দেব, চলবে?পান্না রাজি হল।আমি পান্নাকে পুরোনোচোদন সাথী আমারএক ভাবীর বাসায়নিয়ে গেলাম,ভাবীরবিয়ে হয়েছে পাঁচবছর বছর কিন্তুনিঃসন্তান,ভাইয়ারমাল নেই বলেহয়না, আমি ভাবীকেমাঝে মাঝে সুখদিই। ভাবী প্রথমেমনে করেছিল আমারকোন আত্বীয়, ভাবীকেসব বুঝিয়ে বলারপর আমাদের চোদনক্রিয়ার সুবিধাকরে দিল। তাদেরদুটি রুম, একরুমে আমাদের বাসরসাজিয়ে অন্য রুমেভাবী ঘুমের ভানকরে শুয়ে রইলআর আমাদের চোদনকর্ম পর্যবেক্ষন করছিল।আমি পান্নাকে রুমেঢুকিয়ে সেলোয়র কামিচখুলে উলঙ্গ করলামএবং নিজেও উলঙ্গহলাম, অনেক্ষন পান্নাকে চোদার পারদুর্বল হয়ে পরলাম,পান্না ও ক্লান্তজড়াজড়ি করে শুয়েরইলাম, তারপর পান্নাকেচিৎ করে তারদুধের উপর আমারবুককে চেপে শুয়েজিজ্ঞাসা করলাম,একটা কথা জানতেচাইলে রাগ করবেনাত?কি কথা, আগেবল তুমি রাগকরবেনা, রাগ করারমত কথা নাহলে অবশ্যই রাগকরবনা, আমার কথাযদি রাগ করারমত হয়? তবুওকরবনা,প্রতিজ্ঞা করলাম।আমরা সিনেমা হলেচোদাচোদি করারসময় তোমার সতিচ্ছদেরচিহ্ন পেলাম না,এর আগে কিকার মাধ্যমে সতিচ্ছদফাটিয়েছ বলবে?কথার মাঝে পান্নারদুধ নিে আমিখেলা করছিলাম। পান্নাপ্রতিজ্ঞা করলেপ্রশ্ন শোনার পরমুখ কালো ফেলল,পান্না দুধের উপারচুমু দিয়ে এবংসোনার উপর একটাখামচানি দিয়েআদর করে বললাম,রাগ করনা লক্ষিটিআমি শুধু এমনিজানতে চাইলাম। অনেক্ষনচুপ থেকে পান্নাবলতে শরু করল।আমি চতুর্থ কিপঞ্চম শ্রেণীতে পড়িআমার তাহমিনা আপাসপ্তম শ্রণীতে পড়ে,আমাদের ঘরে একজনগৃহ শিক্ষক ছিল,যার বাড়ী গোলাবাড়ীয়া,সে ইন্টারমিডিয়েটে পড়ত,নাম রফিক আমরাতাকে রফিকদা বলেডাকতাম। দীর্ঘদিনথেকে আমাদের ঘরেথাকাতে আমরা দুবোনতার চোদন নজরেপরি,আপাকে সেঅনেক আগে থেকেচোদা শুরু করেছে,একদিন আমার পাড়তেভাল লাগছিল নাআমি ছুটি চাইলাম,আমাকে ছুটি দিলেও পড়ার টেবিলেরপাশের খাটে আমিচোখ বুঝে শুয়েরইলাম কিনতু ঘুমআসছিলনা। রাতপ্রায় নয়টা,আমাদেরপড়ার সময় সাধরনতকাচারীতে কেউআসেনা, শীতের মওসুমহওয়ায় দরজা ওবন্ধ, রফিকদা আপাকেচোদার ইচ্ছা হল,আমি ঘুমে আছিকিনা দেখার জন্যসে আমার বুকেহাত দিয়ে আমারছোট ছোট দুধেরউপর হাত বোলিয়েআস্তে করে টিপেদিল,আমি শিহরেউঠলাম কিন্তু সাড়াদিলাম না।আমার কাছথেকে হাত সরিয়েআপার দিকে হাতবাড়াল,আমি ঘুমেরভান করে যাদেখলাম, রফিকদা আপাকেজড়িয়ে ধরে আপারদুধ দুই টাটিপতে লাগল,আমারপাশে শুইয়ে দিয়েআপার বুকের উপারউঠে আপার দুইগালে লম্বা চুম্বনেরমাধ্যমে দুধগুলোচোষতে লাগল,আপাকেকামিচ খুলে তারশরীরের উপরের অংশউলঙ্গ করে ফেলল,আপা কাদনের মতকরে মৃদু স্বরেআস্ত আস্তে বলতেলাগল, কি করছেনকেউ দেখে ফেলবেত,দেখে ফেললে আমাকেআমার চাচা কেবললে আমাকে মারবেত,কি করছেন আপনি?পাশে পান্না আছেসে দেখতেছে,আমিকাল সকালে সবাইকেবলে দিব। আপারমৃদু ক্রদনের আহাজারীরফিক দা কিছুমানতেছেনা, সেবাম হাতে আপারবাম দুধ কচলাতেলাগল এবং অন্যদুধ কে জোরেজোরে চোষতে লাগল,প্রায় পাঁচ মিনিটচোসার পর আপাহরনি হয়ে উঠল,তার আরাম লাগছিল,তার মুখে কোনকথা নাই, আমিলক্ষ্য করে দেখলামআপার দুটি হাতরফিক দা কেজড়িয়ে রেছে,রফিকদাবুঝতে পারল আপালাইনে এসে গেছে।আষ্তে আস্তে দাদাআপার পেটের উপরজিব চালায়ে আপাকেচরমভাবে উত্তেজিতকরে তুলল, আমিস্পষ্ট দেকতে পেলামআপার গরম গরমনিশ্বাস পরতেছে,চোখ বুঝে আপারফিকদার দেয়াসুখগুলো উপভোগকরছে, বুঝলাম আপাওচরম উত্তেজিত,এরপরে যা দেখলামতা আরও ভয়ংকর।রফিকদার গরম ঠাঠানোবাড়া লুংগী খুলেউম্মুক্ত করল,হঠাৎ উলঙ্গ অবস্থায়দাড়িয়ে ইলেক্ট্রিকের মেইনসুইচ অপ করেদিল, সবাই মনেকরল কারেন্ট চলেগেছে, তাড়াতাড়ি রফিকদাজালানো হারিকেন জালিয়েদিল, রকিকদা আঘেরচেয়ে এখন আরওবেশী নিরাপদ, আমিতার বাড়া স্পস্টদেখতে পেলাম, দশইঞ্চির কম হবেনামোটায় প্রায় ছয়ইঞ্চি হবে।এর পরযা দেখলাম তাআরও ভয়ংকর এবংউত্তেজনাপুর্ন। রফিকদাউলঙ্গ অবস্থায় আপারপাশে এল, আপাততক্ষন পর্যন্ত রফিকদারঅপেক্ষায় হরনিহয়ে চোখ বুঝেশুয়ে আছে। রফিকদাআপার একটা দুধমুখে নিয়ে চোষতেলাগল, ডান হাতদিয়ে আরেকটা দুধটিপতে লাগল এবংবাম হাত দিয়েআপার পেন্টের ফিতাখুলতে লাগল, আপাচরম উত্তেজনায় কাপছেএবং দাদাবাবুর কাজেহালকা ভাবে পেন্টখুলতে সাহায্য করছে।অবশেষে আপাকে পেন্টখুলে সম্পুর্ন উলঙ্গকরে তার সোনারভিতর কিছুক্ষন আঙ্গুলচালনা করল, আপাউত্তেজনায় কাতরাচ্ছে,আমার মুখের কাতরানিওহ আহ মৃদুশব্ধ আমি শুনছিলাম,আর আমার এসবদেখতে এক প্রকারভাল লাগছে, ভালটাকিরকম আমি তোমাকেভুখাতে পারবনা।তারপর রফিকদাআপার দু পাকেকাধে নয়ে তারঠাঠানো বাড়াটাকে আপারসোনার উপর ফিটকরে একটা ধাক্কাদিল,কতটুকু ঢুকলদেখতে পেলাম নাকিন্তু আপা মাগোবলে ককিয়ে উঠল,ঠোঠে কামড় দিয়েচোখ বুঝে মুখবাকা করে কিছুক্ষনঝিম ধরে রইল,আপার চোখ বেয়েপানি গড়াচ্ছে, রফিকদাওচাপ দেয়া বন্ধরাখল। রফিকদা তারবাড়া বের করেআনল, ভাল থুথু মাখিয়ে নিল,আপার সোনায় আবারএকটু আঙ্গুল চালিয়েবাড়াটা কে ফিটকরে দিল একধাক্কা সম্ভবত পুরোবাড়া; ঢিকে গেল,আপা আবার মাগোবলে কেদে উঠল,আপা বলতে লাগলআমার সোনা ছিড়েগেল,আমার সোনাফেটে গেল,আমিভিতরে জ্বলছে আস্তেআস্তে করেন, আমিমরে যাব। আপারকথা শুনে আমারও কান্না পাচ্ছিলকিন্তু কি একভাললাগা আমারশুধু দেখতে মনচাইছিল শেষ পর্যন্তকি হয়। আপারপ্রথম চোদা হওয়ায়শুরুতে ব্যাথা পেলেও শেষে স্বাভাবিকহয়ে গেল, মনেহল খুব আরামপাচ্ছিল, রফিকদাএবার পুরোদমে ঠাপানোশুরু করল, আপাতার দু পাদিয়ে রফিকদার কোমরজড়িয়ে ধরল এবংদুহাত দিয়ে পিঠচেপে ধরল। রফিকদাকতক্ষন ঠাপিয়েছে বুঝতেপারলাম না হঠাৎআপা ও রফিকদাএকসাথ গোংগিয়ে উঠলএবং রফিকদা আপারবুকের উপর ঝুকেপড়ল জোরে চেপেধরে আপার সোনারভিতর বীর্য ছেড়েদিল। আপা উঠেবসল এবং কাপরচোপড় পরে ঘরেচলে গেল, রফিকদাএকটা তৃপ্তির নিঃশ্চাসফেলে আমার পাশেইশুয়ে পড়ল। আমিঅসুস্থ চিলাম বিধায়আপা যাওয়ার সময়আমায় ডাকেনি,মাওআমার খোক নেয়নিনয়ত ভেবেছে ছোটমেয়ে ওখানে ঘুমগেলে যাকনা। সেদিনরাতে রফিকদার সাথেঘুমিয়ে পড়লাম,কিন্তুআমার গুম হলনাসারাক্ষন ভাবলামইস আপার মতরফিদার হাতে চোদনখেতে পারতাম,আবারভয় লাগছিল, যেইবাড়া আমিত মরেইযাব।আমি পঞ্চমশ্রণীতে পড়লেও আমার শরীরটাবেশ ভাল ছিল,দুধ সবে উঠতেছিলতবু ও এটানজরে পড়ার মত,সব কিছু পুর্নবয়স্ক মেয়ের মতশুধু মাত্র মাসিকস্রাবশুরু হয়নি।আপার চোদারকথা ভাবতে ভাবতেকখন যেন আমিঘুমিয়ে পরলাম, রাতকয়টা জানিনা হঠাতআমি লক্ষ্য করলামরফিকদা আস্তে আস্তেআমার একটা দুধটিপছে আরেকটা দুধচোষছে। কিছুক্ষন এমনকরার পর আমারমাংশল গালটাতে লম্বাচুম্বন দিয়ে সমস্তগালটা কে যেনতার মুখের ভিতরনিয়ে গেল।একবার এগাল আরেকবার ওগাল এভাবে চুম্বনএর পর চুম্বনদিয়ে যেতেই লাগল।আমি কোন সাড়াদিচ্ছিনা কোনবাধাই দিচ্ছিনা বরংআমার খুবই ভাললাগছিল এবং রফিকদারকর্ম গোলো আমিউপভোগ করছিলাম ঘুমেরভান ধরে।রফিকদা আমাকেটেনে তুলে তারবাহুর উপর রেখেআমার কামিচ খুলল,তারপর আমার জাঙ্গিয়াখুলে আমাকে সম্পুর্ননগ্ন করে ফেললআমার শরীরে একটুসুতাও রইলনা।রফিকদা আমারশরীরে জিব চোদাকরতে লাগল,তারজিব দিয়ে আমারগলা হতে বুকবুক হতে দুধচাটতে নিচের দিকেআস্তে আস্তে নামতেলাগল,আমি শিহরেশিহরে উঠছিলাম, তারপর সমস্ত পেটেও নাভিতে জিবচালাতে লাগল আমারশরীর যেন বাকিয়েযাচ্ছে, আমার মনেহচ্ছে আর বেশিক্ষনআমি ঘুমের ভানেথাকতে পারবনা।আমি ইচ্ছেহচ্ছে রফিকদাকে জড়িয়েধরি।আমার শরীরেযেন বিদ্যুৎ বয়েযাচ্ছে, তারপর রফিকদাআমার দুপাকে ফাককরল এক পাপুব দিকে আরেকপাপশ্চিম দিকে ছড়ায়েদিল,তারপর আমারদুপায়ের মাঝখানেউপুড় হয়ে আমারসোনাতে মুখ লাগিয়েতার জিবের মাথাআমার সোনার ভিতরঢুকিয়ে উপর নীচকরতে লাগল এবংসোনা ছোষতে লাগল।আমিআর নিরব থাকতেপারলাম না, আমিপা দুটিকে ছুড়তেলাগলাম, দিকবিদিক জ্ঞানহারিয়ে ফেললাম, রফিকদারকাঁধের উপর একবারবাম পা আরেকবারডান পা তুলেদিতে থাকলাম,মাসিকনা হলে ওসোনা থেকে একপ্রকার রস বেরুতেলাগল,উত্তেজনায় থাকতেনা পেরে উঠেবসে গেলাম এবংআমার দুহাত দিয়েরফিকদার মাথাকেআমার সোনার ভিতরচেপে ধরলাম,রফিকদাবিরতিহীন ভাবেআমার সোনার ভিতরজিবের আগা ঢুকিয়েচোদন দিয়ে যাচ্ছে।আমারসাড়া পেয়ে রফিকদাআরও উত্তেজিত হয়েপরল,আমার মুখকেটেনে নিয়ে তারবাড়ার দিকে নিয়েহা করিয়ে পুরোবাড়া আমার মুখেঢুকিয়ে দিল, আমিপাগলের মত চোষতেলাগলাম, আমার মুখকেতার বাড়ার উপরচেপে চেপে ধরতেলাগল এবং উত্তেজনায়হিস হিস শব্ধকরতে লাগল।আমি বাড়াচোষে যাচ্ছি আররফিকদা আমার সোনায়আষ্তে আস্তে আঙ্গুলচালনা করছে আমিতখন সত্যিকারে চোদনেরস্বাদ পাচ্ছিলাম।রফিকডা উঠেডেস্ক খুলে কিযেন নিল এবংতার বাড়ার মধ্যেবেশী করে মাখালকিছু আমার সোনারভিতরে বাহিরে মেখেদিল তারপর তারবাড়াটাকে আমারসোনার মুখে সটকরে বসাল,আমিউত্তেজনায় এবাড়া সহ্য করতেপারব কি পারবনাস দিকে মোটেইখেয়াল নাই তািতাকে বাধা দেয়ারকথা ভূলে গেলাম।আমার সোনায় বাড়াসেট করে রকিকদাএকটা চাপ দিলঅমনি বাড়ার মুন্ডিঢুকে গেল, আমিমা মা বলেমৃদু গলায় চিৎকারকরে উঠলাম এবংবেহুশের মতহয়ে গেলাম,আমারমনে হল আমারসোনার দুপাড় ছিড়েগেছে,প্রান এক্ষুনিবেরিয়ে যাবে মনেহল। রফিকদা ম্যাচমেরে আমার সোনাকেএকবার দেখে নিয়েআমায় বলল, চিন্তাকরিসনা পান্না তোরসোনা ঠিকই আছেতুই পারবি আমিকি বাড়াটা আবারঢুকাব? বললাম আস্তেআস্তে ঢুকাও,তারবাড়ায় এবং আমারসোনায় আবার কিযেন মাখল,তারসেট করে আবারএকটা ঠাপ দিলএবার আমি জ্ঞানহারিয়ে ফেললাম,কতক্ষনঅজ্ঞান ছিলাম জানিনা,জ্ঞান ফিরলে দেখিরফিকদা আমার সোনারভিতর বাড়া রেখেআমাকে মুখে ওবুকে আদর করছে,আমাকে জিজ্ঞেস করল,তুই স্বাভাবিক আছস?আমি বললাম হ্যাঁ,রফিকদা এবার ঠাপাতেলাগল,আমি আরামেদুপা আরও ফাককরে দিলাম কিছুক্ষনঠাপানোর পরগলগল করে আমারসোনার ভিতর মালছেড়ে দিল।মাসিক হওয়াছাড়া পুর্ন চোদারস্বাদ পেয়েছি পৃথিবীতেসম্ভবত আমিই প্রথম।সেই হতে আমিচোদন পাগল হয়েউঠি।দীর্ঘ একমাসযাবত বিভিন্ন অজুহাতেআমি রফিকদার সাথেকাচারীতে থেকেযেতাম এবং রাত্রেআমরা চোদাচোদি করতাম,পরিবারের কেউকিছু বুঝতনা, একমাসপর আমার মাসিকহয়ে যায় তারপরআমাকে কাচারীতে শুতেদেয়নি,আমরা সুযোগবুঝে মিলিত হতাম।আমাকে নয় শুধুআপাকে ও ছোদনচালিয়ে যাচ্ছিল আমারচোদক রফিকদা।তার পরবিভিন্ন জনেরদ্বারা চোদাইয়ে আজতোমার হাতে পরলামকতদিন চলবে জানিনা।আর কার হাতেচোদালে? আরেকজনের কথাঅন্যদিন বলবপান্নার গল্পশুনতে শুনতে আমিআমি উত্তেজিত হয়েউঠলাম, তার দুধআবার চোষতে লাগলামসোনাকে খামচিয়ে এবংসে আমার বাড়াকেহাত দিয়ে মৈথুনকরে শক্ত করেতুলল, বিদায় বেলায়আবার তাকে ভালকরে চোদলাম,বেলাআড়াইটায় তাকেএকটা টেক্সি ধরিয়েদিয়ে বাড়ী পাঠিয়েদিলাম।

No comments:

Post a Comment